(ইসহাক আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
একবার আমরা ঘরের সবাই অসুস্থ হয়ে পড়লাম। চিকিৎসায় কাজ হলো না। পরীক্ষায় রোগ পাওয়া গেল না। তাহলে বৃত্তান্ত কি? বাবার একজন চাচাতো ভাই বললেন কবিরাজের কাছে যান। বাবা আমাকে নিয়ে গেলেন।
ভদলোক জানালেন, ঘরে নষ্ট আছে। ঘরের চালে আর খাটের নিচে।
একদিন লোকটি এলো।
বাড়ির বাইরে উঠোনে বসে কিছু বিড়বিড় করে বললো । তার্পরই উঠে ছুটে গেল ঘরের ভেতর। খাটের নিচে ঢুকে হাত দিয়ে মাটির মেঝে খুঁড়ে তাবিজ বের করলেন। ঘরের খুটি বেয়ে চালের টুয়া থেকে খামছে তাবিজ বের করলেন। চুলোর ভেতর খুড়ে তাবিজ বের করলেন। যেগুলো অবিশ্বাস্য হলেও আমি আমরা চাক্ষুষ করেছি। সাধারণ মানুষ খামছে খামছে চুলোর ভেতরের মাটি খুড়ে এক হাতের মত গর্ত করতে পারবে না। বা সাধার ভেজা মাটিতে হাতের কনুই পর্যন্ত গভীর গর্ত করতে পারবে না।
বাড়ির বাইরে উঠোনে বসে কিছু বিড়বিড় করে বললো । তার্পরই উঠে ছুটে গেল ঘরের ভেতর। খাটের নিচে ঢুকে হাত দিয়ে মাটির মেঝে খুঁড়ে তাবিজ বের করলেন। ঘরের খুটি বেয়ে চালের টুয়া থেকে খামছে তাবিজ বের করলেন। চুলোর ভেতর খুড়ে তাবিজ বের করলেন। যেগুলো অবিশ্বাস্য হলেও আমি আমরা চাক্ষুষ করেছি। সাধারণ মানুষ খামছে খামছে চুলোর ভেতরের মাটি খুড়ে এক হাতের মত গর্ত করতে পারবে না। বা সাধার ভেজা মাটিতে হাতের কনুই পর্যন্ত গভীর গর্ত করতে পারবে না।
এখন যুক্তির কথা হলো যে, লোকটি আগেই হাতে তাবিজ রেখেছিলো। কিন্তু আমি তো সামনে। আর চুলোর ভেতর গর্ত করা কঠিন একটি ব্যাপার। লোকটি জানিয়েছিলো সাধারণ অবস্থায় সে এ কাজ করতে পারে না, সঙ্গে জিন থাকলে সম্ভব।